শহরতলি থেকে মহানগর, শুনতে সহজ লাগলেও সফরটি সহজ নয়, মায়ের স্বপ্নকে সত্যি করে তুলতে এসে গ্ল্যামার ইন্ডাস্ট্রিকে ভালো বেসে ফেলেছেন ডিম্পল। একি সঙ্গে জোর কদমে চলছে মডেলিং আর অভিনয়ের কাজ।
অল্প সময়ে জায়গা করে নিয়েছেন পশ্চিমবাংলার প্রথম শারির মিডিয়া গুলিতে। অনেক প্রতিবন্ধকতার সম্মুখিন হয়েও পিছিয়ে যাননি বাঙলার এই মেয়ে। তাঁর সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় সুশোভন সাহা।
মডেলিং বা অভিনয়ে আসা হয় কিভাবে ?
মডেল হব বা অভিনয়ের কাজ করব কোনদিন এ ভাবিনি আগে। জীবনে সেরম করে কোনো আইডল ও ছিলনা, কিন্তু আমার মায়ের খুব ইচ্ছে ছিল আমি গ্ল্যামার দুনিয়ায় কাজ করব, নাম করব, আর সেখান থেকেই পথ চলা শুরু। আজ মা না থাকলে আমার মডেল হয়ে ওঠা হতোনা। কাজ করতে করতে আমার কাজের প্রতি ভালোবাসা তৈরি হয়ে গিয়েছে।
গ্ল্যামার দুনিয়ায় কাজ করার প্রথম পদক্ষেপ কি ছিল?
আমি কলকাতায় এসে প্রথম কাজ করেছিলাম একটা বিউটি পেজেন্ট নাম দিয়েছিলাম। এটাই আমার চলার শুরু…
প্রথমের সময়ের লড়াই আর আজকের লড়াই এর মধ্যে কোনটা বেশি কঠিন মনে হয়?
অবশ্যই আজকের টিকে থাকার লড়াই অনেক কঠিন।
একই সঙ্গে অভিনয় আর মডেলিং দুটো কাজ একসাথে কিভাবে করছ?
আসলে আমি কোনদিনই দুটো কাজ একসাথে করিনি, যখন আমার সিরিয়ালে কাজ শুরু হয় মডেলিং আর কাজ খুব কম করতাম। মাসে দুটো তিনতে কাজের বেশি মডেলিং এর কাজ করতে পারতামনা সময়ের অভাবে। সিরিয়াল তো রাউন্ড দ্য ক্লক কমিটমেন্টের ব্যাপার। ফলে নিজের কাজের স্বাধীনতাটা কমে যায়।
কোন বিশেষ মুহূর্ত যেটা তোমার মনে পরে ?
বিশেষ কোনো বিশেষ একটা বা দুটো মুহূর্ত না আমার কর্ম জীবনের শুরুতে যে সময়টা সেটা আমার বিশেষ বলে মনে হয়।
শ্যুটিং আর সময় কোন বিষয়টা বেশী এঞ্জয় করো ?
শ্যুটিং এ লাইট ফেস করা, কত তারাতারি আমি মেকআপ করে ফ্লোরে যাব আর কত তারাতারি আমি লাইট আর সামনে দাঁড়াব সেটা আমার কাছে একটা উন্মাদনা, এটা আমি এঞ্জয় করি।
Facebook Comments