“হেমেন, উঠেছে!”
হ্যাঁ স্যার, আপনি বোধহয় খানিকটা দেখতে পান।
আমরা যে দৃশ্য দিয়ে দেখি তার নাম অন্তর্দৃষ্টি।”
ততক্ষণে আকাশের সূর্য দূর গাছের পিছন থেকে উঁকি মারল। মনের দৃষ্টিদিয়ে তিনি সাজিয়ে তোলেন তাঁর জগত। তিনি বিজন বসু। একদৃষ্টিহীন শিল্পী। কিন্তু মনের চোখ যে সব দেখতে পায়। সেই চোখ দিয়েরং, ছবিতে সাজিয়ে তোলেন এই “চিত্রকর”। পরিচালক শৈবাল মিত্র এর “চিত্রকর” মুক্তি পেয়েছে ২৪ নভেম্বর। দৃষ্টিহীন ওই শিল্পীর ভূমিকায়অভিনয় করেছেন ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায়, এছাড়া রয়েছেন অর্পিতাচট্টোপাধ্যায়, শুভ্রজিত্ দত্ত, দেবদূত ঘোষ ও আরও অনেকে।
শিল্পের বিভিন্ন মাধ্যম যেমন ছবি আঁকা হোক বা নাটক, পর্দায় ফুটেউঠবে তার দৃশ্য। যাদের দৃষ্টি শক্তি নেই, তারাও দেখতে পায়। তুলিরটানে তুলতে পারেন ঝড়। পরিচালক শৈবাল মিত্র তুলে ধরলেন তারজীবন। ২৪ নভেম্বর মুক্তি পেল শৈবাল মিত্রের “চিত্রকর”.
এই দিন অর্পিতা চ্যাটার্জী বলেন, “দুই শিল্পী ভারতেরবিনোদবিহারী মুখোপাধ্যায় ও আমেরিকার মার্করথকো-র জীবনের দুটি ছোট ঘটনা নিয়ে গল্প।তাদের জীবন ফুটে উঠল ছবির পর্দায়।
অরুণ মুখোপাধ্যায়, শুভ্রজিত্ দত্ত, দেবদূত ঘোষপ্রমুখ নিজেদের সেরা দিয়ে এই সিনেমাকে করে তুললেন জীবন্ত।
তিথি একজন ইয়ং পেইন্টার। বিজন বোস নামকএকজন সিনিয়র শিল্পীর সহযোগী হওয়ার কাজপায়। সিনেমা হলে ছবি দেখতে দেখতে অনেক সময়দর্শক নিশ্চুপ হয়ে পড়েন। “চিত্রকর” এর ভিতরে কি চিত্র আঁকা হয়েছে তা দেখতে হলে একবার দেখে আসতেই হবে এই ছবি।
ছবি – কোয়েল পাল সিনহা
Facebook Comments