বাংলাদেশ ইসকন প্রধান চিন্ময় কৃষ্ণ দাস প্রভুকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে একটি বিবৃতিও দিয়েছে। এতে বাংলাদেশ সরকারের নিন্দা করা হয়েছে। ইসকন বাংলাদেশ সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছে, তারা যেন এমন পরিবেশ তৈরি করে যাতে সব ধর্মের মানুষ একসঙ্গে থাকে।
ইসকন বলেছে, চিন্ময় কৃষ্ণ দাস প্রভু বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের অধিকারের জন্য আওয়াজ তুলেছেন। সরকারকে নাগরিকদের অধিকার সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।
এর আগে এ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপ দাবি করেছিল বাংলাদেশের ইসকন। তিনি ভারত সরকারকে বাংলাদেশ সরকারের সাথে কথা বলার জন্য অনুরোধ করেন যে, বিশ্বের কোথাও সন্ত্রাসবাদের সাথে ইসকনের কোনো সম্পর্ক নেই।
ইসকন বাংলাদেশ সরকারের কাছে অবিলম্বে তার নেতাকে মুক্তি দেওয়ার দাবি জানিয়েছে এবং বলেছে যে তিনি কেবল একটি শান্তিপূর্ণ ভক্তি আন্দোলন চালাচ্ছেন।
ইসকনকে নিষিদ্ধ করার আবেদনের শুনানি করবে হাইকোর্ট
ইসকনকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে ২৭ নভেম্বর বুধবার বাংলাদেশ হাইকোর্টে একটি পিটিশন দাখিল করা হয়। এই আবেদনে প্রতিষ্ঠানটিকে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি চট্টগ্রামে জরুরি অবস্থা ঘোষণারও দাবি জানানো হয়। হাইকোর্ট এ আবেদন গ্রহণ করেছেন।
এই মামলা সংক্রান্ত তথ্য এবং ইসকনের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা আগামীকালের মধ্যে দিতে সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
অন্যদিকে দ্য ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনে বলা হয়, আইনজীবী সাইফুল ইসলাম হত্যা মামলায় ৩০ জনকে আটক করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে অভিযুক্তদের শনাক্ত করা হয়েছে।
আদালত চিন্ময় প্রভুর জামিনের আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠায়, বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের বিশিষ্ট মুখ এবং ইসকন মন্দিরের সঙ্গে যুক্ত চিন্ময় প্রভুকে ২৬ নভেম্বর কোতোয়ালি থানায় দায়ের করা রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় আদালতে হাজির করা হয়। চট্টগ্রামের স্টেশন। চিন্ময় প্রভুর বিরুদ্ধে বাংলাদেশ দণ্ডবিধির 120(B), 124(A), 153(A), 109 এবং 34 ধারায় রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা দায়ের করা হয়েছে। তবে আদালত জামিনের আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠান।
চট্টগ্রাম আদালতের বাইরে চিন্ময় প্রভুর সমর্থকদের ওপর পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ ও লাঠিচার্জ করে। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ রাবার বুলেটও ব্যবহার করে। চিন্ময় প্রভুর গ্রেফতারের প্রতিবাদে আসা লোকজনকেও পুলিশ সরিয়ে দেয়।
অন্যদিকে আদালত চত্বরে সমর্থকদের উদ্দেশে ভাষণ দিতে গিয়ে আইন অনুযায়ী আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন চিন্ময় প্রভু।
https://x.com/hindu8789/status/1861408657474494812?t=zWX0I_UbELty4YidMMcVYQ&s=19
ইসলামিক মৌলবাদীরা মন্দিরে হামলা, দলিতদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দিয়েছে চট্টগ্রামের লোকনাথ মন্দিরে ইসলামিক মৌলবাদীরা। কট্টরপন্থীদের ভিড় আল্লাহ হু আকবর স্লোগানে মন্দিরের দিকে চলে যায়। এমনকি সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের হাজারী লেনের কালী মন্দিরে অনেক উগ্রবাদীরা ভাঙচুর চালায়।
এ সময় চট্টগ্রামের দলিত কলোনির অনেক বাড়িতেও আগুন দেয় উত্তেজিত জনতা। এর আগে তিনি এলাকার হিন্দুদের দোকানপাট বন্ধ করার হুমকিও দিয়েছিলেন। স্থানীয় লোকজন জানায়, হামলাকারীরা ইসলামী জামায়াত ও বিরোধী দল বিএনপির সঙ্গে জড়িত।
চট্টগ্রামে আইনজীবীর মৃত্যু চট্টগ্রামে চিন্ময় প্রভুর সমর্থনে বিক্ষোভ চলাকালে এক আইনজীবীর মৃত্যু হয়েছে। নিহত আইনজীবীর নাম সাইফুল ইসলাম ওরফে আলিফ (৩৫)। কীভাবে ওই আইনজীবীর মৃত্যু হয়েছে তা এই মুহূর্তে স্পষ্ট নয়। আজ সন্ধ্যায় তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। সাইফুল চট্টগ্রামে সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর ছিলেন।
আইনজীবীর মৃত্যুতে চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সভাপতি নাজিম উদ্দিন চৌধুরী অভিযোগ করেন, আন্দোলনকারীরা সাইফুলকে চেম্বার থেকে ধরে এনে হত্যা করেছে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মোহাম্মদ ইউনুস সাইফুল হত্যার নিন্দা করেছেন এবং তদন্ত শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন।
কুইজ ব্যানার
বাংলাদেশ বলেছে- চিন্ময়কে গ্রেপ্তারের বিষয়ে ভারতের বক্তব্য ভিত্তিহীন: বলেছেন- তারা সত্যকে ভুলভাবে উপস্থাপন করছে; ইসকনকে নিষিদ্ধ করার আবেদনের শুনানি হবে
ঢাকা42 মিনিট আগে
মঙ্গলবার চিন্ময় প্রভুকে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ পুলিশ।
মঙ্গলবার চিন্ময় প্রভুকে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ পুলিশ।
বাংলাদেশে ইসকনের ধর্মীয় নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস প্রভুকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দেওয়া বিবৃতিতেও প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বাংলাদেশ। মঙ্গলবার বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, “এটি অত্যন্ত দুঃখজনক যে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কিছু লোকের দ্বারা ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।”
মন্ত্রক বলেছে যে এই ধরনের বিবৃতিগুলি শুধুমাত্র সত্যকে ভুলভাবে উপস্থাপন করে না বরং দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে বন্ধুত্ব ও পারস্পরিক বোঝাপড়ার চেতনারও পরিপন্থী। বাংলাদেশ সরকার আবারো বলতে চাই যে দেশের বিচার বিভাগ সম্পূর্ণ স্বাধীন এবং সরকার তাদের কাজে হস্তক্ষেপ করে না।
মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে-
উদ্ধৃতি চিত্র
বাংলাদেশ সরকার দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর। আলিফের নৃশংস হত্যাকাণ্ডে উদ্বিগ্ন চট্টগ্রামের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম। যে কোনো মূল্যে ধর্মীয় সহনশীলতা যাতে বজায় থাকে সেজন্য প্রশাসন নিরাপত্তা বৃদ্ধি করেছে।
উদ্ধৃতি চিত্র
এর আগে চিন্ময় প্রভুকে গ্রেপ্তারে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিল ভারত। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মঙ্গলবার জারি করা এক বিবৃতিতে বলেছে, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেপ্তারে আমরা উদ্বিগ্ন। বিদেশ মন্ত্রক বলেছিল যে এটি দুর্ভাগ্যজনক যে অপরাধীরা অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছে, তবে শান্তিপূর্ণ বৈঠকের মাধ্যমে সঠিক দাবি উত্থাপনকারী ধর্মীয় নেতার বিরুদ্ধে মামলা চলছে।
এছাড়া ভারতের প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেসও বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। কংগ্রেস ভারত সরকারকে বাংলাদেশ সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে বলেছে।
জামিনের আবেদন খারিজ হওয়ার পর আদালত থেকে বেরিয়ে আসছেন বাংলাদেশ ইসকনের ধর্মীয় নেতা ড. – দৈনিক ভাস্কর
জামিনের আবেদন খারিজ হওয়ার পর আদালত থেকে বেরিয়ে আসছেন বাংলাদেশ ইসকনের ধর্মীয় নেতা ড.
চিন্ময় প্রভুকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে ভারতের বিবৃতির গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট…
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর ও দোকানপাট লুটপাট, দেব-দেবী ও মন্দিরের অপবিত্রতার বহু ঘটনা রয়েছে।
দাসের গ্রেপ্তারের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদকারী সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার ঘটনায়ও আমরা উদ্বেগ প্রকাশ করছি।
বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের উচিত হিন্দু এবং সব সংখ্যালঘুদের রক্ষা করা, তাদের মত প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকার দেওয়া উচিত।
ইসকন বাংলাদেশ সরকারের নিন্দা ইসকন বাংলাদেশ ইসকন প্রধান চিন্ময় কৃষ্ণ দাস প্রভুকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে একটি বিবৃতিও দিয়েছে। এতে বাংলাদেশ সরকারের নিন্দা করা হয়েছে। ইসকন বাংলাদেশ সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছে, তারা যেন এমন পরিবেশ তৈরি করে যাতে সব ধর্মের মানুষ একসঙ্গে থাকে।
ইসকন বলেছে, চিন্ময় কৃষ্ণ দাস প্রভু বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের অধিকারের জন্য আওয়াজ তুলেছেন। সরকারকে নাগরিকদের অধিকার সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।
এর আগে এ বিষয়ে ভারতের হস্তক্ষেপ দাবি করেছিল বাংলাদেশের ইসকন। তিনি ভারত সরকারকে বাংলাদেশ সরকারের সাথে কথা বলার জন্য অনুরোধ করেন যে, বিশ্বের কোথাও সন্ত্রাসবাদের সাথে ইসকনের কোনো সম্পর্ক নেই।
ইসকন বাংলাদেশ সরকারের কাছে অবিলম্বে তার নেতাকে মুক্তি দেওয়ার দাবি জানিয়েছে এবং বলেছে যে তিনি কেবল একটি শান্তিপূর্ণ ভক্তি আন্দোলন চালাচ্ছেন।
ইসকনকে নিষিদ্ধ করার আবেদনের শুনানি করবে হাইকোর্ট
ইসকনকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে ২৭ নভেম্বর বুধবার বাংলাদেশ হাইকোর্টে একটি পিটিশন দাখিল করা হয়। এই আবেদনে প্রতিষ্ঠানটিকে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি চট্টগ্রামে জরুরি অবস্থা ঘোষণারও দাবি জানানো হয়। হাইকোর্ট এ আবেদন গ্রহণ করেছেন।
এই মামলা সংক্রান্ত তথ্য এবং ইসকনের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা আগামীকালের মধ্যে দিতে সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
অন্যদিকে দ্য ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনে বলা হয়, আইনজীবী সাইফুল ইসলাম হত্যা মামলায় ৩০ জনকে আটক করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে অভিযুক্তদের শনাক্ত করা হয়েছে।
আদালত চিন্ময় প্রভুর জামিনের আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠায়, বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের বিশিষ্ট মুখ এবং ইসকন মন্দিরের সঙ্গে যুক্ত চিন্ময় প্রভুকে ২৬ নভেম্বর কোতোয়ালি থানায় দায়ের করা রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় আদালতে হাজির করা হয়। চট্টগ্রামের স্টেশন। চিন্ময় প্রভুর বিরুদ্ধে বাংলাদেশ দণ্ডবিধির 120(B), 124(A), 153(A), 109 এবং 34 ধারায় রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা দায়ের করা হয়েছে। তবে আদালত জামিনের আবেদন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠান।
চট্টগ্রাম আদালতের বাইরে চিন্ময় প্রভুর সমর্থকদের ওপর পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ ও লাঠিচার্জ করে। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ রাবার বুলেটও ব্যবহার করে। চিন্ময় প্রভুর গ্রেফতারের প্রতিবাদে আসা লোকজনকেও পুলিশ সরিয়ে দেয়।
অন্যদিকে আদালত চত্বরে সমর্থকদের উদ্দেশে ভাষণ দিতে গিয়ে আইন অনুযায়ী আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন চিন্ময় প্রভু।
চিন্ময় প্রভুকে আদালতে নিয়ে যাচ্ছেন বাংলাদেশি পুলিশ অফিসাররা। – দৈনিক ভাস্কর
চিন্ময় প্রভুকে আদালতে নিয়ে যাচ্ছেন বাংলাদেশি পুলিশ অফিসাররা।
ইসলামিক মৌলবাদীরা মন্দিরে হামলা, দলিতদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দিয়েছে চট্টগ্রামের লোকনাথ মন্দিরে ইসলামিক মৌলবাদীরা। কট্টরপন্থীদের ভিড় আল্লাহ হু আকবর স্লোগানে মন্দিরের দিকে চলে যায়। এমনকি সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের হাজারী লেনের কালী মন্দিরে অনেক উগ্রবাদীরা ভাঙচুর চালায়।
এ সময় চট্টগ্রামের দলিত কলোনির অনেক বাড়িতেও আগুন দেয় উত্তেজিত জনতা। এর আগে তিনি এলাকার হিন্দুদের দোকানপাট বন্ধ করার হুমকিও দিয়েছিলেন। স্থানীয় লোকজন জানায়, হামলাকারীরা ইসলামী জামায়াত ও বিরোধী দল বিএনপির সঙ্গে জড়িত।
চট্টগ্রামে আইনজীবীর মৃত্যু চট্টগ্রামে চিন্ময় প্রভুর সমর্থনে বিক্ষোভ চলাকালে এক আইনজীবীর মৃত্যু হয়েছে। নিহত আইনজীবীর নাম সাইফুল ইসলাম ওরফে আলিফ (৩৫)। কীভাবে ওই আইনজীবীর মৃত্যু হয়েছে তা এই মুহূর্তে স্পষ্ট নয়। আজ সন্ধ্যায় তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। সাইফুল চট্টগ্রামে সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর ছিলেন।
আইনজীবীর মৃত্যুতে চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সভাপতি নাজিম উদ্দিন চৌধুরী অভিযোগ করেন, আন্দোলনকারীরা সাইফুলকে চেম্বার থেকে ধরে এনে হত্যা করেছে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মোহাম্মদ ইউনুস সাইফুল হত্যার নিন্দা করেছেন এবং তদন্ত শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন।
ছবিটি মৃত আইনজীবী সাইফুলের। – দৈনিক ভাস্কর
ছবিটি মৃত আইনজীবী সাইফুলের।
বাংলাদেশে পুলিশ ও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সংঘর্ষের ছবি-ভিডিও…
– দৈনিক ভাস্কর
– দৈনিক ভাস্কর
– দৈনিক ভাস্কর
– দৈনিক ভাস্কর
চিন্ময় দাসের মুক্তির জন্য বিক্ষোভ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস প্রভুর মুক্তির দাবিতে সোমবার থেকে শুরু হওয়া বিক্ষোভ বাংলাদেশে অব্যাহত রয়েছে। মঙ্গলবার বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা ঢাকা, চট্টগ্রাম ও দিনাজপুরে সড়ক অবরোধ করে এবং প্রভুর দ্রুত মুক্তির দাবিতে স্লোগান দেয়। গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, চিন্ময় দাস প্রভুর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার মামলা রয়েছে।
সোমবার ঢাকার শাহবাগে আন্দোলনরত আন্দোলনকারীদের ওপর লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা চালায় কয়েকজন। এই হামলায় আহত হয়েছেন ২০ জনের বেশি। তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। যে স্থানে হিন্দুদের উপর হামলা হয়েছে সেটি শাহবাগ থানা থেকে মাত্র ৩০ মিটার দূরে।
বলা হচ্ছে, মৌলবাদীরা যখন শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলনরত মানুষের ওপর হামলা চালাচ্ছিল, তখন প্রশাসন ও পুলিশ তাদের থামাতে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
বাংলাদেশে ক্ষমতার লড়াই চলাকালীন ৬ আগস্ট খুলনা জেলায় একটি ইসকন মন্দিরকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়। এতে ভগবান জগন্নাথের মূর্তি পোড়ানো হয়। এই হামলার পর চিন্ময় দাস বলেছিলেন, চট্টগ্রামের আরও তিনটি মন্দিরও হুমকির মুখে রয়েছে। তাদের রক্ষায় হিন্দু সম্প্রদায় একযোগে কাজ করছে।
দাস বলেন, সহিংসতা থেকে বাঁচতে হিন্দুরা ত্রিপুরা ও বাংলা হয়ে ভারতে আশ্রয় নিচ্ছে। চিন্ময় দাস দীর্ঘদিন ধরে হিন্দু মন্দিরের নিরাপত্তার বিষয়টি তুলে আসছেন।
Facebook Comments