পেন্ডুলামের মতো ঝুলছিল ম্যাচ। কখনো ভারত এগিয়ে যায় তো কখনো দক্ষিণ আফ্রিকা। ম্যাচটা যখন শেষ ওভারে চলে আসে তখন সমীকরণ দাঁড়ায় ৬ বলে ১৬ রান। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এই রান হয়ে যায় হরহামেশা। দক্ষিণ আফ্রিকার বিশ্বাস ছিল, ডেভিড মিলার সমীকরণ মিলিয়ে দেবেন। ভারত ভরসা রাখছিল হার্দিক পান্ডিয়ার উপর।
দক্ষিণ আফ্রিকা পারল না। প্রথমবার ফাইনালে উঠে শিরোপা অধরা প্রোটিয়াদের। ভারত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতে নিল ৭ রানে। দ্বিতীয়বার তারা জিতল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। ২০০৭ সালে মাহেন্দ্র সিং ধোনি জিতেছিল প্রথম আসরের শিরোপা। আট আসর পর রোহিতের হাতে উঠল শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট।
শিরোপাটা ভারত পেয়ে যায় শেষ ওভারের প্রথম বলেই। হার্দিক পান্ডিয়ার অফস্টাম্পের বাইরের ফুলটস বল লং অন দিয়ে উড়াতে চেয়েছিলেন মিলার। ঠিকঠাক টাইমিং মেলালেও সীমানায় সূর্যকুমার লাফিয়ে আচমকা এক ক্যাচ নিয়ে পুরো স্টেডিয়াম স্তব্ধ করে দেন।
লাফিয়ে বল আটকে দেওয়ার পর নিজের নিয়ন্ত্রণ রাখতে আবার হওয়ায় বল ছুঁড়েন। সীমানার বাইরে থেকে ভেতরে ঢুকে দারুণ ক্যাচ নিয়ে মিলারের ফেরার পথ মসৃণ করেন সূর্যকুমার। এরপর লেজের ব্যাটসম্যানরা কেবল পরাজয়ের ব্যবধান কমিয়ে আনেন।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ নির্বাচিত হয়েছেন বিরাট কোহলি। টুর্নামেন্ট সেরা হয়েছেন জসপ্রিত বুমরাহ।
৬ বলে ১৬ রান প্রয়োজন দক্ষিণ আফ্রিকার
১৯তম ওভারে ৪ রানের বেশি পেল না দক্ষিণ আফ্রিকা। তাতে শেষ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়ের জন্য প্রয়োজন ১৬ রান। আর্শদ্বীপের ওভারে ৩টিই ছিল ডট। মিলার একটি ডাবল ও এক সিঙ্গেল রান নেন। মহারাজের ব্যাট থেকে আসে ১ রান।
বুমরাহ ম্যাচ ফেরাল ভারতকে, চাপে দক্ষিণ আফ্রিকা
জসপ্রিত বুমরাহর এক ওভারে ভারতের পক্ষে ম্যাচ চলে এলো। ১৮তম ওভারে বুমরাহ যখন বল হাতে নিলেন তখন ১৮ বলে ২২ রান প্রয়োজন দক্ষিণ আফ্রিকার। ওভারে মাত্র ২ রান খরচ করেন বুমরাহ। সঙ্গে তুলে নেন জানসেনের উইকেট। তাতে বিগ ফাইনালে কঠিন চাপে প্রোটিয়ারা। শেষ বলে ১২ বলে তাদের প্রয়োজন ২০ রান। এই সমীকরণ মেলাতে পারবে তো দক্ষিণ আফ্রিকা?
ক্লাসেনকে ফিরিয়ে ম্যাচ জমানোর আভাস ভারতের
দুইশর উপর স্ট্রাইক রেটে ব্যাটিং করে ঝড়ো ফিফটি তুলে ভারতের বোলিং এলোমেলো করে দিয়েছেন ক্লাসেন। তার ব্যাটে ভর করে জয়ের চিত্র আঁকছিল প্রোটিয়ারা। ঠিক ওই সময়ে হার্দিক বোলিংয়ে ফিরে সাজঘরের পথ দেখালেন ক্লাসেনকে।
১৭তম ওভারের প্রথম বলে ক্লাসেন ক্যাচ দেন উইকেটের পেছনে। ২৭ বলে ৫২ রান করে ডানহাতি ব্যাটসম্যান ফেরত গেছেন ড্রেসিংরুমে। ফিফটির পর তার ব্যাট থেকে আসেনি কোনো বাউন্ডারি। উইকেটে মিলারের সঙ্গে নতুন ব্যাটসম্যান জেনসেন। বিস্ফোরক এই ব্যাটসম্যানকে ফিরিয়ে ম্যাচে ফেরানোর আভাস দিচ্ছে ভারত। শেষটা কে হাসে সেটাই দেখার।
ক্লাসেন ঝড়ে ২৪ বলে ২৬ রান প্রয়োজন দক্ষিণ আফ্রিকার
ক্লাসেনের ঝড়ো ফিফটিতে লক্ষ্যের খুব কাছে দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রথমবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা জিততে ২৪ বলে ২৬ রান প্রয়োজন দক্ষিণ আফ্রিকার। ২৩ বলে ৫০ রান পূর্ণ করেন ক্লাসেন। ২ চার ও ৫ ছক্কায় সাজান ফিফটির ইনিংসটি। অক্ষর পাটেলের করা ১৫তম ওভারে ২৪ রান তুলে ক্লাসেন দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে ম্যাচ নিয়ে আসেন। এখন কেবল শেষটা রাঙানোর পালা। তার সঙ্গে উইকেটে আছেন ডেভিড মিলার।
১০ ওভারে দ. আফ্রিকার সংগ্রহ ৮১
১০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ৮১ রান সংগ্রহ করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারত ১০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে সংগ্রহ করেছিল ৭৫ রান। জিততে ৬০ বলে প্রোটিয়াদের করতে হবে আরও ৯৬ রান। ডি কক ৩০ ও ক্লাসেন ৮ রানে ব্যাট করছেন।
তৃতীয় উইকেট হারালো দক্ষিণ আফ্রিকা:
১২ রানেই ২ উইকেট হারানো দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংস টানছিলেন কুইন্টন ডি কক ও ট্রিস্টান স্টাবস। তৃতীয় উইকেট জুটিতে তারা দুজন ৩৬ বলে দলীয় সংগ্রহে ৫৮ রান যোগ করেছিলেন। কিন্তু এরপরই ছন্দপতন ঘটে স্টাবসের। তিনি অক্ষর প্যাটেলকে মারতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান। ২১ বলে ৩টি চার ও ১ ছক্কায় ৩১ রান আসে তার ব্যাট। ৯ ওভার শেষে প্রোটিয়াদের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৭১। ডি কক ২৯ রানে ব্যাট করছেন। তার সঙ্গে যোগ দিয়েছেন হেনরিখ ক্লাসেন।
পাওয়ার প্লে’তে ২ উইকেট হারিয়ে ৪২ রান তুললো দ. আফ্রিকা:
পাওয়ার প্লে’তে ৪২ রান তুলেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। উইকেট হারিয়েছে ২টি। দ্বিতীয় ওভারে ৪ রান করে হেনড্রিকস ও তৃতীয় ওভারে ৪ রান করে ফিরে যান মার্করাম। হেনড্রিকসকে ফেরান বুমরাহ এবং মার্করামের উইকেটটি নেন আরশদীপ। কুইন্টন ডি কক ২০ ও ট্রিস্টান স্টাবস ১২ রান নিয়ে ব্যাট করছেন।
১২ রানেই ২ উইকেট নেই দক্ষিণ আফ্রিকার:
ভারতের ছুড়ে দেওয়া ১৭৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৭ রানে প্রথম ও ১২ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রথমে বুমরাহর বলে রেজা হেনড্রিকস ও ১২ রানের সময় এইডেন মার্করাম ফিরেন আরশদীপের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে। মার্করাম ৫ বল খেলে ১ চারে ৪ রান করে যান।
শুরুতেই উইকেট হারালো দ. আফ্রিকা:
রান তাড়া করতে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই উইকেট হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা। জাসপ্রিত বুমরাহর বল রক্ষণাত্মক খেলতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান রেজা হেনড্রিকস। ৫ বল খেলে ১ চারে ৪ রান করে যান তিনি।
কোহলি-অক্ষর-দুবের ব্যাটে ভারতের লড়াকু সংগ্রহ:
বিরাট কোহলি, অক্ষর প্যাটেল ও শিবম দুবের ব্যাটে ভর করে ফাইনালে লড়াকু সংগ্রহ দাঁড় করেছে ভারত। টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ৭ উইকেটে তারা তুলেছে ১৭৬ রান। প্রথম শিরোপা জিততে দক্ষিণ আফ্রিকাকে করতে হবে ১৭৭ রান।
কোহলি ৫৯ বলে ৬টি চার ও ২ ছক্কায় ৭৬ রানের ইনিংস খেলেন। অক্ষর ৩১ বলে ১টি চার ও ৪ ছক্কায় খেলেন ৪৭ রানের ইনিংস। আর দুবে ১৫ বলে ৩টি চার ও ১ ছক্কায় ২৭ রানের ইনিংস খেলেন।
বল হাতে প্রোটিয়াদের কেশব মহারাজ ৩ ওভারে ২৩ রান দিয়ে ২টি উইকেট নেন। ১টি করে উইকেট নেন মার্কো জানসেন, কাগিসু রাবাদা ও অ্যানরিখ নরকিয়া।
ঝড়ো ইনিংস খেলে ফিরলেন কোহলি:
৪৮ বলে ফিফটি করা কোহলি ৫৯ বলে ৬টি চার ও ২ ছক্কায় ৭৬ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলে আউট হয়েছেন। জানসেনের করা ১৯তম ওভারের পঞ্চম বলে ওয়াইড লং অনে রাবাদার হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন তিনি।
কোহলির ব্যাটে দেড়’শ ছাড়ালো ভারত:
বিরাট কোহলির ও শিভম দুবের ব্যাটে ভর করে দেড়’শ রান পেরিয়েছে ভারত। ১৮ ওভার শেষে ভারতের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ১৫০। কোহলি ৬৪ ও দুবে ২২ রান নিয়ে ব্যাট করছেন।
কোহলির ফিফটি, লড়াকু পুঁজির পথে ভারত:
অবশেষে বিশ্বকাপে হাসলো কোহলির ব্যাট। আজ ফাইনালে ভারতের হয়ে ইনিংসের গোড়াপত্তন করতে আসা কোহলি ১৭তম ওভারে এসে পেয়েছেন ফিফটির দেখা। ৪৮ বল খেলে ৪টি চারে ফিফটি পূর্ণ করেন তিনি। তার ব্যাটে ভর করে ১৭ ওভারে ৪ উইকেটে ভারতের সংগ্রহ ১৩৪ রান।
ঝড় তুলে ফিরলেন অক্ষর:
৩৪ রানে ৩ উইকেট হারানো ভারতকে পরে টেনে তোলেন কোহলি ও অক্ষর। চতুর্থ উইকেটে তারা দুজন ৫৪ বলে তোলেন ৭২ রান। ঝড়ো ব্যাটিং করা অক্ষর দলীয় ১০৬ রানের মাথায় রান আউট হয়ে ফিরে যান। ৩১ বল খেলে ১টি চার ও ৪ ছক্কায় ৪৭ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলে যান। ৪৪ রানে অপরাজিত থাকা কোহলির সঙ্গে যোগ দিয়েছেন শিভাম দুবে।
কোহলি-অক্ষরের ব্যাটে এগোচ্ছে ভারত:
৩৪ রানেই ৩ উইকেট হারানো ভারতের দলীয় সংগ্রহকে টেনে তুলছেন বিরাট কোহলি ও অক্ষর প্যাটেল। চতুর্থ উইকেটে তারা দুজন ইতোমধ্যে ৬৪ রান সংগ্রহ করেছেন। তাতে আগাচ্ছে ভারতের রানও। কোহলি ৪৩ ও অক্ষর ৪১ রান নিয়ে ব্যাট করছেন। ১৩ ওভার শেষে ভারতের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৯৮।
পাওয়ার প্লে’তে ৩ উইকেট হারিয়ে ৪৫ রান তুললো ভারত:
টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ঝড়ো শুরুর আভাস দিয়েছিলেন রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলি। ১.৩ ওভারেই তারা দুজন তুলে ফেলেছিলেন ২৩ রান। কিন্তু এরপর দ্রুত তিনটি উইকেট হারায় প্রথম আসরের চ্যাম্পিয়নরা। রোহিত ফিরেন ৯ রান করে। পন্ত এসেই ফিরেন শূন্যরানে। এরপর সূর্যকুমার ফিরে যান ৩ রান করে। তবে কোহলি খেলছেন একপ্রান্ত আগলে। তার ব্যাটে ভর করে পাওয়ার প্লে’তে ৩ উইকেট হারিয়ে ৪৫ রান তুলেছে ভারত। পাওয়ার প্লে’তে কোহলি ১৯ বলে ২৫ ও অক্ষর প্যাটেল ৮ রানে অপরাজিত আছেন।
তৃতীয় উইকেট হারালো ভারত:
পঞ্চম ওভারেই তৃতীয় উইকেট হারালো ভারত। কাগিসু রাবাদার করা ওভারের তৃতীয় বলে ফাইন লেগ দিয়ে মারতে গিয়ে ক্লাসেনের হাতে ধরা পড়েন সূর্যকুমার যাদব। এই বলে ঝুঁকি নিয়ে মারার দরকার ছিল না তার। কিন্তু আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে প্রোটিয়াদের ওপর চাপ তৈরি করার চেষ্টা করতে গিয়ে উইকেটটি বিলিয়ে দিয়ে আসেন সূর্য। ৪ বল খেলে ৩ রান করেন তিনি।
রোহিতের পর ফিরলেন পন্তও:
রোহিত শর্মা আউট হওয়ার এক বল পরেই আউট হন ঋভষ পন্ত। মহারাজের করা দ্বিতীয় ওভারের ষষ্ঠ বলে টপ এজ হয়ে বল উপরে উঠে যায়। সেটি লুফে নেন উইকেটরক্ষক কুইন্টন ডি কক। ২ বল খেলে শূন্যরানে সাজঘরে ফেরেন পন্ত। বিনা উইকেটে ২৩ রান করা ভারত ২ উইকেট হারায় একই রানে।
ঝড়ো শুরুর আভাস দিয়ে ফিরলেন রোহিত:
ঝড়ো শুরুর আভাস দিয়ে শুরুতেই ফিরলেন রোহিত শর্মা। মার্কো জানসেনের প্রথম ওভারে বিরাট কোহলি তিনটি চার মেরে ১৫ রান তোলেন। কেশভ মহারাজের দ্বিতীয় ওভারে রোহিত পর পর দুই বলে দুটি চার মারেন। তাতে ১.৩ ওভারেই ভারতের রান হয়ে যায় ২৩। কিন্তু তৃতীয় বলেই স্কয়ার লেগে হেনরিখ ক্লাসেনের হাতে ধরা পড়েন ৫ বলে ৯ রান করে।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে ভারত:
দেখতে দেখতে শেষের দ্বোরগোড়ায় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ-২০২৪। আর মাত্র কয়েক ঘণ্টা পরই পর্দা নামবে চার-ছক্কার ধুন্ধুমার এই আসরের। তার আগে ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা।
বার্বাডোজের কেনসিংটন ওভালে ইতোমধ্যে টস হয়েছে। টস জিতেছেন ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা। তিনি অবশ্য ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ২০১২ সালের পর এই প্রথম বিশ্বকাপের ফাইনালে কোনো দলের অধিনায়ক টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছেন।
অবশ্য দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক এইডেন মার্করাম জানিয়েছেন টস জিতলে তিনিও ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নিতেন।
এবারই প্রথম কোনো ক্রিকেট বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছে প্রোটিয়ারা। অন্যদিকে ২০০৭, ২০১৪ সালের পর তৃতীয়বারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছে ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকার সামনে প্রথম ও ভারতের সামনে সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটের দ্বিতীয় শিরোপা জয়ের সুযোগ।
ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা উভয় দল আজ ফাইনালে অপরিবর্তিত একাদশ নিয়ে মাঠে নেমেছে।
ভারতের একাদশ:
রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), বিরাট কোহলি, ঋষভ পন্ত (উইকেটরক্ষক), সূর্যকুমার যাদব, শিবম দুবে, হার্দিক পান্ডিয়া, অক্ষর প্যাটেল, রবীন্দ্র জাদেজা, আরশদীপ সিং, কুলদীপ যাদব ও জাসপ্রিত বুমরাহ।
দক্ষিণ আফ্রিকার একাদশ:
কুইন্টন ডি কক (উইকেটরক্ষক), রিজা হেনড্রিকস, এইডেন মার্করাম (অধিনায়ক), হেনরিখ ক্লাসেন, ডেভিড মিলার, ট্রিস্টান স্টাবস, মার্কো জানসেন, কেশব মহারাজ, কাগিসু রাবাদা, অ্যানরিখ নরকিয়া ও তাবরেজ শামসি।
:: সংক্ষিপ্ত স্কোর ::
ভারত: ১৭৬/৭ (২০ ওভারে)
দ. আফ্রিকা: ১৬৯/৮ (২০ ওভারে)
ফলাফল: ভারত ৭ রানে জয়ী
Facebook Comments